demo-attachment-1075-Mask-Group-45@2x

Taylor Life in Other Word

When, while the lovely valley teems with vapor around me, and the meridian sun strikes the upper surface of the impenetrable foliage of my trees, and but a few stray gleams steal into the inner sanctuary, I throw myself down among the tall grass by the trickling stream; and, as I lie close to the earth, a thousand unknown plants are noticed by me: when I hear the buzz of the little world among the stalks, and grow familiar with the countless indescribable forms of the insects and flies, then I feel the presence of the Almighty, who formed us in his own image, and the breath of that universal love which bears and sustains us, as it floats around us in an eternity of bliss; and then, my friend, when darkness overspreads my eyes, and heaven and earth seem to dwell in my soul and absorb its power, like the form of a beloved mistress, then I often think with longing, Oh, would I could describe these conceptions, could impress upon paper all that is living so full and warm within me, that it might be the mirror of my soul, as my soul is the mirror of the infinite God!

O my friend — but it is too much for my strength — I sink under the weight of the splendor of these visions! A wonderful serenity has taken possession of my entire soul, like these sweet mornings of spring which I enjoy with my whole heart. I am alone, and feel the charm of existence in this spot, which was created for the bliss of souls like mine.

I am so happy, my dear friend, so absorbed in the exquisite sense of mere tranquil existence, that I neglect my talents. I should be incapable of drawing a single stroke at the present moment; and yet I feel that I never was a greater artist than now.

When, while the lovely valley teems with vapor around me, and the meridian sun strikes the upper surface of the impenetrable foliage of my trees, and but a few stray gleams steal into the inner sanctuary, I throw myself down among the tall grass by the trickling stream; and, as I lie close to the earth, a thousand unknown plants are noticed by me: when I hear the buzz of the little world among the stalks, and grow familiar with the countless indescribable forms of the insects and flies, then I feel the presence of the Almighty, who formed us in his own image, and the breath of that universal love which bears and sustains us, as it floats around us in an eternity of bliss; and then, my friend, when darkness overspreads my eyes, and heaven and earth seem to dwell in my soul and absorb its power, like the form of a beloved mistress, then I often think with longing, Oh, would I could describe these conceptions, could impress upon paper all that is living so full and warm within me.

demo-attachment-1248-Mask-Group-48@2x

দলিল রেজিস্ট্রি করার জন্য একজন ব্যক্তির প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

জমি সম্পত্তি বা ফ্ল্যাট রেজিষ্ট্রি করার জন্য যে যে কাগজপত্র সাধারনত প্রয়োজন হয়ে থাকে তা নিম্নে দেওয়া হলঃ-

১) যে ব্যাক্তি জমি সম্পত্তি বিক্রী অর্থাৎ বিক্রেতার আধার কার্ড এবং যিনি জমি সম্পত্তি ক্রয় করছেন অর্থাৎ ক্রেতা তারও আধার কার্ড অর্থাৎ উভয়ের আধারকার্ড প্রয়োজন,

যদি কোন ব্যাক্তির আধার কার্ড হারিয়ে গেছে সে ক্ষেত্রে অফিসারের আদেশ অনুসারে ভোটার কার্ড,ব্যাঙ্কের অ্যকাউন্টের নথি ইত্যাদি ব্যবহার করা যেতে পারে,

২) সম্পত্তির মূল্য যদি দশ লক্ষের বেশি হয় তাহলে সম্পত্তির দাতা বা বিক্রেতা এবং গ্রহীতা বা ক্রেতা উভয়ের প্যান কার্ড লাগবে,

৩) এছা়ড়া সম্পত্তির দাতা বা বিক্রেতার ফোন নাম্বার এবং গ্রহীতা বা ক্রেতা ফোন নাম্বার লাগবে,

৪) সম্পত্তি রেজিষ্ট্রারীর দিনে দাতা বা বিক্রেতার এবং গ্রহীতা বা ক্রেতা দুই কপি করে ছবি লাগবে,এবং সেই দিন যে ডকুমেন্টের জেরক্স দিয়েছেন যেমন আধার কার্ড,প্যান কার্ড ইত্যাদি সেই গুলো অরজিনিয়ল সঙ্গে করে আনতে হবে,

৫) জমি রেজিস্ট্রির জন্য সম্পত্তির যত রকমের নথি দেওয়া হয়েছে যেমন সম্পত্তির দলিল,সম্পত্তির পরচা, ওয়ারিশন বা আরও অন্যান্য কাগজ পত্র সে গুলো অরিজিনিয়াল আনতে হবে,

demo-attachment-1245-Mask-Group-43@2x

রেজিস্ট্রিকৃত দলিল কোন সময় থেকে কার্যকর হয়

রেজিস্ট্রেশন আইন অনুসারে, কোন দলিলের কার্যকারিতার সাথে দলিলটির রেজিস্ট্রির তারিখের সম্পর্ক নেই। বরং কোন রেজিস্ট্রিকৃত দলিল সেই সময় থেকে কার্যকর ধরা হয়, দলিলটি রেজিস্ট্রির প্রয়োজন না থাকলে যে সময় থেকে কার্যকর হতো।
প্রকৃতপক্ষে একটি রেজিস্ট্রিকৃত দলিল সম্পাদনের তারিখেই কার্যকর হয়, রেজিস্ট্রির তারিখে নয়।
সম্পাদন রেজিস্ট্রেশন আইন, অনুসারে, (উইল বা উসিওত দলিল, বিদেশে সম্পাদিত কোন দলিল এবং বায়নাপত্র দলিল ব্যতিত প্রায় সকল দলিল) সম্পাদনের তারিখ থেকে ৩ (তিন) মাসের মধ্যে রেজিস্ট্রির জন্য দলিলটি রেজিস্ট্রি অফিসে দাখিল করতে হয়। অবশ্য ঐ আইনের বিধান মোতাবেক জেলা রেজিস্ট্রার প্রকৃত রেজিস্ট্রেশন ফি এর জরিমানা আদায় করে সাব-রেজিস্ট্রারকে দলিলটি রেজিস্ট্রির জন্য আদেশ দিতে পারেন।
উইল/ উসিওত দলিল সম্পাদনের পর যেকোন সময়ে রেজিস্ট্রির জন্য দাখিল করা যায়। রেজিস্ট্রেশন আইন অনুসারে, বায়নাপত্র সম্পাদনের ৩০ (ত্রিশ) দিনের মধ্যে রেজিস্ট্রির জন্য রেজিস্ট্রি অফিসে দাখিল করতে হয় এবং উক্ত আইনের ধারা অনুসারে, বিদেশে সম্পাদিত কোন দলিল ভারতদেশে প্রবেশের তারিখ থেকে ৪ (চার) মাসের মধ্যে রেজিস্ট্রির জন্য রেজিস্ট্রি অফিসে দাখিল করা যায়।
দলিলটি রেজিস্ট্রি হয়ে গেলে সম্পাদনের তারিখ থেকেই দলিলটি কার্যকরী হয়। দলিলটি স্থাবর সম্পত্তি সংক্রান্ত হলে তা আইন অনুসারে অবশ্যই রেজিস্ট্রি করতে হয়, রেজিস্ট্রি না করা হলে দলিলটির কার্যকরীতা থাকে না।
‘হেবার ঘোষনাপত্র’ বা ‘দানের ঘোষনাপত্র’ দলিলের ক্ষেত্রে কোন সম্পত্তির দাতা সম্পাদক পূর্ব্বক গ্রহিতার অনুকূলে সম্পত্তি দান করে থাকেন এবং গ্রহিতার অনুকূলে সম্পত্তির দখল অর্পণ করে থাকেন। সম্পাদনের মাধ্যমে দানের পরবর্তী কোন এক দিন গ্রহিতার অনুকূলে রেজিস্ট্রি অফিসে রেজিস্ট্রির জন্য দাখিল করেন। গ্রহিতার অনুকূলে সম্পাদিত দলিলটি যে তারিখেই রেজিস্ট্রি হোক না কেন, সম্পাদনের মাধ্যমে দানের তারিখেই দান কার্যকর হবে, যদি গ্রহিতা উক্ত তারিখে দানকৃত সম্পত্তির দখল গ্রহন করে থাকে।

demo-attachment-547-Mask-Group-49@2x

নোটারী পরিষেবা

নোটারী পরিষেবা বিভিন্ন কাজের জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে,যেমন কোন কিছু স্বয়ং ঘোষনাপত্র, কোন চুক্তিপত্র তৈরি করার ক্ষেত্রে,কোন ভাড় দেওয়া বা নেওয়ার ক্ষেত্রে এছাড়াও ওয়ারিশ সার্টিফিকেট তৈরি করার ক্ষেত্রে এবং অরো অনেক কিছুর ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়ে থাকে, আমরা এই পরিষেবা প্রদান করে থাকি,

demo-attachment-1240-Mask-Group-47@2x

ঘোষণাপত্র দলিল রেজিষ্ট্রেশন

ঘোষণাপত্র দলিল অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি দলিল, যার মাধ্যমে পক্ষগন ঘোষনা কারেন,বিশেষ করে এই দলিল মাধ্যমে ফ্ল্যাটের অংশ অর্থাৎ ফ্ল্যাটের দিক বা কোন তালা বা কোন কোন রুম মালিকের অংশে থাকবে এবং ফ্ল্যাটের কোন দিক বা কোন তালা বা কোন কোন রুম নির্মাতা পাবেন তা নির্দীষ্ট করা যায়, এছাড়া অরো ও বিভিন্ন রকমের ঘোষনা ক্ষেত্রে প্রয়োজন হয় যেমন টাকা প্রাপ্তির ঘোষনাপত্র বা কোন বাড়ি নির্মনের ক্ষেত্রে কোন সমস্যা দেখা গেলে অর্থাৎ প্রাচীর নিয়ে কোন সমস্যা বা জানালা বা দরজার সেড বের করা নিয়ে কোন সমস্যা ইত্যাদি সংক্রান্ত সমস্যার ক্ষেত্রে ঘোষনাপত্র দলিল রেজিষ্ট্রী করা যায়

demo-attachment-546-asian-businesswoman-laptop-planning-strategy-PQFT2HE@2x

এওয়াজ বা বিনিময় দলিল

যে কোন সম্প্রদায়ের বা একই সম্প্রদায়ের বা একই বংশের বা কোন ব্যক্তি যে কোন ব্যক্তির সহিত তাহাদের লপ্ত ও সুবিধা মত একের ভূমি অপরকে দিতে পারেন অর্থাৎ পরস্পর এওয়াজ বা বিনিময় দলিল পরিবর্তন সরতে পারেন। এই দলিল অবশ্যই রেজিষ্টারী হতে হবে। এওয়াজ বা বিনিময় দলিল পরিবর্তন দলিলের একটা ব্যাখ্যা দেওয়া হলো: ক এর জমি খ এর বাড়ীর নিকট এবং খ এর জমি ক এর বাড়ীর নিকট। উভয়ের জমিই উভয়ের বেলপ্ত। কাজেই ক তার জমি খ কে এবং তার জমি ক কে দিয়ে উভয়ে একটি দলিল সম্পাদন করে রেজিষ্টারী করে নিল। একেই এওয়াজ বা বিনিময় দলিল পরিবর্তন দলিল বলে। এই দলিলের কেহ প্রিয়েমশান করতে পারে না।

admin-ajax 1111 new

রেকর্ড সংক্রান্ত পরিষেবা

পশ্চিমবঙ্গের ভূমি ও ভূমি সংস্কার এবং উদ্বাস্তু ত্রাণ ও পুনর্বাসন বিভাগ হল পশ্চিমবঙ্গ সরকারের একটি বিভাগ।
এটি একটি মন্ত্রণালয় যা মূলত ভূমি সংক্রান্ত বিষয়ে নীতি, আইন, বিধি এবং পদ্ধতি প্রণয়নের জন্য দায়ী, যেমন, ভূমি রেকর্ড এবং জরিপ, ভূমি রাজস্ব, ভূমি সংস্কার, ভূমি ব্যবহার এবং সরকারি জমি ব্যবস্থাপনা। ল্যান্ড রেকর্ড বা বি.এল.আর.ও মিউটেশন হল সম্পত্তি অধিকারের একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ অংশ বিশেষ,তাই জমি জায়গা বা ফ্ল্যাট রেজিষ্ট্রেশন করার পরে পরে ল্যান্ড রেকর্ড বা বি.এল.আর.ও মিউটেশন করিয়ে নেওয়া বাঞ্ছনিয়,আর তা নাহলে অনেক সময় অনেক সমস্যার সম্মুখিন হতে হয় । আরও একটা কথা জেনে রাখা ভালো যে বি.এল.আর.ও মিউটেশন এবং পৌরসভার মিউটেশন দুটিই আলাদা আলাদা মিউটেশন, অনেকে মনে করে যে বি.এল.আর.ও মিউটেশন সঙ্গে পৌরসভার মিউটেশন ও হয়ে গেছে কিন্তু তা হয় না, বি.এল.আর.ও মিউটেশন করার পর পৌরসভার মিউটেশন করা বাঞ্ছনিয়।

kon kon bakti new 1

কোন ব্যক্তিরা দলিল রেজিস্ট্রি করতে পারেন

দলিল রেজিস্ট্রি করার পূর্বে আমাদের জানা উচিত যে, কোন কোন ব্যাক্তিগন দলিল প্রস্তুত করে দলিল রেজিষ্ট্রি করার অধিকার বা ক্ষমতা রয়েছে, পশ্চিমবঙ্গ সরকার আদেশানুসারে দুই রকম ব্যাক্তিরা দলিল প্রস্তুত করে দলিল রেজিষ্ট্রি করার অধিকার বা ক্ষমতা রয়েছে তারা হল ১নং দলিল লেখক ও ২নং উকিল বাবুগন এই দুইব্যাক্তি ব্যতিত অন্য কোন ব্যক্তিরা দলিল প্রস্তুত করে দলিল রেজিষ্ট্রি করার অধিকার নেয়। এই দুই ব্যক্তি বাদে অন্য ব্যক্তির কাছে করালে কি হতে পারে,

প্রথমত তারা কোন ভাবে দলিল প্রস্তুত করে দলিল রেজিষ্ট্রি করার অধিকার না থাকায় তারা কোন দলিল লেখক বা উকিলের কাছ থেকে দলিল প্রস্তুত করে তাদের মাধ্যাম দিয়ে দলিল রেজিষ্ট্রী করেন, তাহলে প্রশ্ন আসতে পারে যে দলিল লেখক বা উকিল বাবুদের থেকে কম খরচে অন্য ব্যক্তিরা দলিল রেজিষ্ট্রী করছেন কিভাবে, তারা অতি কম অভিজ্ঞ দলিল লেখক বা উকিল বাবুদের কাছ থেকে দলিল লিখিয়ে তাদের মাধ্যমে দলিল রেজিষ্ট্রী করছেন,এখানে চিন্তা করার বিষয় হল যে সম্পত্তি একটু কম টাকার জন্য ঔ অন্য ব্যাক্তিদের মাধ্যম দিয়ে দলিল লিখিয়ে রেজিষ্ট্রারী করে ভবিষ্যতে জন্য কোন বড় ভুল করছেন না তো,তারা রেজিষ্ট্রারী অফিসের কোন অংশ না, বা তাদের দলিল লেখার বা রেজিষ্ট্রারী কোন অধিকার নাই,তাই যদি আপনার সঙ্গে কোন প্রতারনা হয়, তা হলে তাদের আপনি কোন ভাবেই দায়ি সবস্ত করতে পারবেন না, করন তাদের দলিল লেখার বা দলিল রেজিষ্ট্রীর কোন অধিকারী নেই।

দ্বিতীয়ত অনেকের ভাবেন যে ঔ অন্য ব্যাক্তিরা দলিলে স্বাক্ষর করছেন তাই তার স্বাক্ষরেই দলিল রেজিষ্ট্রী হচ্ছে , কিন্তু তা একেবারেই নয়, কারন তাই যদি হয়ে থাকে তাহলে একটু লক্ষ করে দেখবেন অফিসারের কাছে দলিল দাখিল করার পূর্ব্ব তপশীলের পাতায় দলিল লেখক বা উকিল বাবুর সহি থাকবে অর্থাৎ এ থেকেই বোঝা যায় যে দলিল লেখক বা উকিল বাবু ছাড়া অন্য কোন ব্যাক্তি দলিল প্রস্তুত ও দলিল রেজিষ্ট্রী করতে পারে না। তাতেও যদি আপনাদের কোন সন্দেহ থাকে তাহলে জমি জায়গা রেজিষ্ট্রারীর সরকারি ওয়েব সাইট wbregistration.gov.in গিয়ে citizen’s information এই অপসানে গেলেই ডিড রাইটার বলে একটা অপসান পাবেন তাতে ক্লিক করে অপনি যে জেলাতে থাকেন সেইটা দিয়ে ডিসপ্লে অপসানে ক্লিক করতেই ঔ জেলার অন্তরগত সব দলিল লেখকের লাইসেন্স ও মোবাইল নাম্বার সহ দলিল লেখক দের নাম দেখতে পাবেন এবার আপনার এলাকার দলিল লেখক এর নাম বেছে নিতে পারেন এবং এতে বুঝতে পারবেন যে কে দলিল লেখক ও কে দলিল লেখক নন।

Deed regitration 1 new

দলিল রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া

রেজিস্ট্রেশন আইন, অনুসারে বিক্রয়, হস্তান্তর, দান বা ইজারা দেওয়ার উদ্দেশ্যে একটি সম্পত্তি নিবন্ধিত করা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। দলিলের নিবন্ধন আইনি সুরক্ষা নিশ্চিত করে।
দলিল রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতিঃ ধাপ অনুযায়ি কার্যক্রম
‘ক’ একখণ্ড জমি বা একটি দোকান বা ফ্ল্যাট বা প্লট ‘খ’ এর নিকট বিক্রয় করেছে। নিবন্ধন আইনের বিধান অনুযায়ী এই বিক্রয়ের দলিল নিবন্ধন করা বাধ্যতামূলক। এক্ষেত্রে ‘কা বিক্রেতা আর ‘খ’ হল ক্রেতা। বিশেষত তার স্বার্থেই দলিল প্রস্তুত করা হয়ে থাকে এবং সেটি সংশ্লিষ্ট সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে উপস্থাপনের মাধ্যমে নিবন্ধন করতে হয়। দলিল নিবন্ধনের ধাপ-অনুযায়ি কার্যক্রম নিম্নে বর্ণিত হলঃ

ধাপ-১ঃ
বিক্রয় দলিল নিবন্ধনের প্রথম ধাপে একজন ক্রেতার দায়িত্ব হলো হস্তান্তরিত সম্পত্তির স্বত্ব এবং গত ২৫ বৎসরে হস্তান্তরের তথ্য যাচাই করা। একটি সম্পত্তির পূর্ববর্তী ধারাবাহিক মালিকানারা ইতিহাস যাচাই করার জন্য ক্রেতার নিকট থেকে সকল বায়া দলিল ও খতিয়ানের কপি চেয়ে নিতে হবে এবং তা সংশ্লিষ্ট সাব-রেজিস্ট্রি অফিস এবং খতিয়ান সংশ্লিষ্ট ভূমি অফিস থেকে যাচাই করে নিতে হবে। এই ধাপে উকিল বাবু/দলিল লেখকের সহায়তা নিইয়ে উক্ত জমির হস্তান্তর সম্পর্কিত তথ্য সাব- রেজিস্ট্রি অফিস থেকে তল্লাশ করতে হবে।

ধাপ-২ঃ
আলোচ্য হস্তান্তরের প্রয়োজনীয় কাগজ-পত্র সংগ্রহ, যথা: (ক) বিক্রেতা বা তার পূর্ববর্তীর নামে সর্বশেষ খতিয়ান; (খ) ক্রেতা ও বিক্রেতার পাসপোর্ট আকারের ছবি; (গ) জমিটি সরকারি কোন কর্তৃপক্ষের অধীনস্ত থাকলে উক্ত কর্তৃপক্ষের অনুমতি বা ছাড়পত্র (ঘ) ক্রেতা ও বিক্রেতার আধারকার্ড আর যদি সম্পত্তি যদি দশ লক্ষের বেশি হয় তাহলে ক্রেতা ও বিক্রেতার প্যনকার্ড লাগবে। (ঙ) আর যদি কোন ভাবে ওয়ারিশন সার্টিফিকেট এর প্রয়োজন হয় তাহলে ওয়ারিশন সার্টিফিকেট লাগবে এবং ভূমি অফিসে আবেদনের মাধ্যমে উক্ত কাগজ-পত্র সংগ্রহ করা যাবে।ধাপ-৩ঃ
(ক) হস্তান্তরিত সম্পত্তির বায়া দলিল বা চেন দলিল ও অন্যান্য কাগজ-পত্র দৃষ্টে দলিলের খসড়া প্রস্তুত করতে হবে এবং (খ) প্রয়োজনীয় সংশোধনের পর খসড়া দৃষ্টে সম্পত্তির মূল্য অনুযায়ি স্ট্যাম্প কাগজে পরিচ্ছন্ন আকারে দলিল প্রস্তুত করতে হবে।
ধাপ-৪ঃ
দলিল নিবন্ধন বাবদ ফি ও শুল্ক, যথা: (ক) রেজিঃ ফি, (খ) স্থনীয় কর, (গ) স্ট্যাম্প শুল্ক; (ঘ) সমেতি কর (ঙ) দলিল রেজিষ্ট্রারীর সময় মিউটেশন ফি প্রয়োজনে দিতে হতে পারে। এবং (চ) ভলুম কপি বাবদ টাকা ইত্যাদি। ধাপ-৫ঃ
(ক) দলিল সম্পাদন এবং (খ) সম্পাদনের ১ মাসের মধ্যে সংশ্লিষ্ট সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে নিবন্ধনের জন্য মূল পে-অর্ডার, চালান ও অন্যান্য কাগজ-পত্র সহকারে দলিল দাখিল। (ক) বিক্রেতা কর্তৃক দলিলে স্বাক্ষর বা টিপ প্রদানের মাধ্যমে সম্পাদন; (খ) সাব-রেজিস্ট্রি অফিস। ধাপ-৬ঃ
সাব-রেজিস্ট্রার কর্তৃক দলিল সম্পাদনকারী এবং তার সনাক্তকারীর পরিচিতি এবং দাখিলকৃত কাগজ-পত্রের বৈধতা যাচাইকরণ।
(ক) সঠিক পাওয়া গেলে পে-অর্ডার, চালানসহ রেজিস্ট্রির জন্য দলিল গ্রহণ; এবং (খ) অন্যথা হলে ভিন্ন ব্যবস্থা গ্রহণ।
(ক) দলিল সম্পাদন করার পর সম্পাদনকারী ও তার সনাক্তকারীর অফিসিয়াল ডিজিটাল স্বাক্ষর,ডিজিটাল ছবি ও ডিজিটাল ভাবে অঙুলের ছাপ গ্রহণ এবং দলিল দাখিলকারীকে রসিদ প্রদান; এবং অন্যথা হলে (খ) দলিল নিবন্ধন অগ্রাহ্যের আদেশ প্রদান।
ধাপ-৭ঃ
দলিলটি নিবন্ধনের জন্য গৃহীত হলে দলিলের বিপরীতে অফিস কর্তৃক প্রদত্ত রসিদটি ক্রেতা রেখে দিবেন এবং নির্দিষ্ট সময় পর রসিদ দাখিল করে মূল দলিলটি ফেরত নিবেন। ধাপ-৮ঃ
দলিলটির নিবন্ধন অগ্রাহ্য হলে ক্রেতা মূল দলিল এবং অগ্রাহ্য আদেশের নকল সংগ্রহ করবেন।
ধাপ-৯ঃ
অগ্রাহ্য আদেশ প্রদানের ৩০ দিনের মধ্যে ক্রেতা অগ্রাহ্য আদেশের নকলসহ মূল দলিল জেলা রেজিস্ট্রার বরাবর দাখিল করে আপিল মামলা দায়ের করবেন।
(১) ক্রেতা কর্তৃক নিয়োজিত আইনজীবী; (২) জেলা রেজিস্ট্রারের অফিস। ধাপ-১০ঃ
দলিলটি নিবন্ধনেরজন্য আদেশ দেয়া হলে তা সাব-রেজিস্ট্রারের কার্যালয়ে নিবন্ধিত হবে; অথবা দলিলটি নিবন্ধনের আবেদন আপিলকারী কর্তৃপক্ষ (জেলা রেজিস্ট্রার) কর্তৃক প্রত্যাখাত হলে ক্রেতা প্রতিকারের নিমিত্ত দেওয়ানি আদালতের আশ্রয় গ্রহণ করতে পারেন। জেলা রেজিস্ট্রার কর্তৃক নিবন্ধন আইনের অধীন তদন্ত বা শুনানি সম্পাদনকরন।